Information

বাংলাদেশের সেরা ২০ জন ধনী এবং তাদের পরিচয়।

বাংলাদেশের সেরা ২০ জন ধনী এবং তাদের পরিচয়।

বাংলাদেশের সেরা ২০ ধনীর ইতিকথা

অনেকেরই মনে জানার কৌতুহল থাকে যে বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি কে? আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি কে এবং বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ২০ জন ধনী ব্যক্তির তালিকা এবং তাদের সম্পদের পরিমাণ আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়লে আশা করি আপনারা বাংলাদেশের সেরা ধনী ব্যক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাবেন।after

২০২৪ সালের বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের সামান্য পরিচয় তুলে ধরা হলো :

১:- মুসা বিন সামসের:

মুসা বিন সামসের
মুসা বিন সামসের

তিনি জন্মগ্রহণ করেন ১৯৪৫ সালের ১৫ই অক্টোবর ফরিদপুরে। তিনি একটি মধ্যবিত্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করলেও বর্তমানে তিনি বাংলাদেশের সফল ব্যবসায়ী এবং শিল্পপতি। তিনি ১৯৮০ সালে অস্ত্র সরবরাহকারী হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছিলেন। তিনি তরুণ বয়সেই DATCO কোম্পানি গড়ে তোলেন। জনশক্তি রপ্তানিতে তাকে অগ্রদূত হিসেবে গণ্য করা হয়। বর্তমানে তিনি এই কোম্পানির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োজিত আছেন। ব্যক্তিগত জীবনে তার দুই পুত্র সন্তান এবং একজন কন্যা সন্তান রয়েছে। তার স্ত্রীর নাম মুসা কানিজ ফাতেমা। তবে তাকে প্রিন্স মুসা নামে সবাই চিনে থাকেন। এই ধনকুবের বর্তমানে প্রায় ৯৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এর মালিক।

২:-সালমান এফ রহমান:

সালমান এফ রহমান
সালমান এফ রহমান

বাংলাদেশী এই বিশিষ্ট শিল্পপতির জন্ম ১৯৫১ সালের ২৩ শে মে। তিনি করাচি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এ ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯৬৬ সালে পাটকল খোলার মাধ্যমে তিনি তার ব্যবসায়িক জীবনে প্রবেশ করেন। ১৯৭২ সালে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ এক্সপোর্ট এন্ড ইমপোর্ট কোম্পানি লিমিটেড। এই কোম্পানির মাধ্যমে তিনি ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সামুদ্রিক মাছ এবং হাড়ের গুঁড়ো বিক্রি করতেন।

এবং এই বিক্রয়কৃত পণ্যের বিনিময়ে ঔষধ আমদানি করতেন। ১৯৭৬ সালে তিনি এবং তার ভাই দুজন মিলে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস প্রতিষ্ঠিত করেন। পরবর্তীতে লন্ডন শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করেন। তিনি এবং তার ভাই বর্তমানে বাংলাদেশের এ বি ব্যাংক এর প্রতিষ্ঠাতা। পরবর্তীতে তিনি আইএসআইসি ব্যাংকের ৩০% শেয়ার ক্রয় করেন। বর্তমানে তিনি ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত আছে। বর্তমানে তার সম্পদের পরিমাণ ১০ হাজার ৪০০ কোটি টাকা।

৩:- আহমেদ আকবর সোবহান:

আহমেদ আকবর সোবহান
আহমেদ আকবর সোবহান

বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি বসুন্ধরা লিমিটেড এর কর্ণধার আহমেদ আকবর সোবহান জন্মগ্রহণ করেন ১৯৫২ সালের ১৫ ই ফেব্রুয়ারি পুরান ঢাকার ইসলামপুরে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তার শিক্ষা জীবন সম্পন্ন করেন। ১৯৭৮ সালে তিনি ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীতে এটি বসুন্ধরা হাউজিং নামে পরিচিতি পায়। বর্তমানে বসুন্ধরা গ্রুপে যুক্ত হয়েছে ইস্পাত ও প্রকৌশল, সিমেন্ট, টিস্যু, জাহাজের সামগ্রী, খাদ্য এবং পানীয়, লোহার নল, এলপি গ্যাস, স্যানিটারি ন্যাপকিন সহ আরো অনেক কিছু।

৩:- এম এ হাশেম:

এম এ হাশেম
এম এ হাশেম

বর্তমানে এই ধনকুবের পারটেক্স গ্রুপ এবং ইউ সি বি এল কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা। তার এখন পর্যন্ত সম্পদের পরিমাণ ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

৪:- আজম জে চৌধুরী:

আজম জে চৌধুরী
আজম জে চৌধুরী

ইস্ট কোস্ট গ্রূপ এবং প্রাইম ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা আজম জে চৌধুরী এর বর্তমান সম্পদের পরিমাণ ৪১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

৫:-গিয়াস উদ্দিন আল মামুন:

গিয়াস উদ্দিন আল মামুন
গিয়াস উদ্দিন আল মামুন

রিয়াল স্টেট, মিডিয়া এবং হোটেল ব্যবসায়ী এই ধনকুবের এর বর্তমান সম্পদের মূল্য ৪০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

৬:- তারেক রহমান:

তারেক রহমান
তারেক রহমান

তারেক রহমান বাংলাদেশের একজন রাজনীতিবিদ ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। তিনি প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বড় সন্তান। তিনি বর্তমানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন। তিনি 1967 সালের ২০ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন তার বর্তমান বয়স 56 বছর। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা করেছিলেন কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করতে পারেননি এর আগেই তিনি বিভিন্ন ব্যবসা শুরু করেছিলেন। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মতে তার মোট সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা বাংলা টাকায় ১৭ হাজার কোটি টাকা।

৭:- শামসুদ্দিন খান:

তার প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির নাম এ কে খান এন্ড কোম্পানি লিমিটেড। তার বর্তমান সম্পদের পরিমাণ ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

৮:- ইকবাল আহমেদ:

ইকবাল আহমেদ একজন সফল উদ্যোক্তা ও ব্রিটিশ বাংলাদেশি ব্যবসায়ী। তিনি 1956 সালের 4 আগস্ট সিলেট বিভাগের ওসমান নগর উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন, তার বর্তমান বয়স প্রায় ৬৭ বছর। বর্তমানে তিনি লন্ডনের ম্যানচেস্টারে বসবাস করেন। তার মোট সম্পদের পরিমাণ 390 মিলিয়ন ইউএস ডলার যা বাংলা টাকায় ৩৯০০ কোটি টাকার মত। বাংলাদেশী বংশদ্ভুত এই ব্রিটিশ ব্যবসায়ী শুধুমাত্র চিংড়ি মাছের ব্যবসা করে এত টাকার মালিক হয়েছেন। তিনি সীমার্ক এবং ইবকো নামের দুটি প্রতিষ্ঠানের মালিক। এই দুটি প্রতিষ্ঠান মূলত শিপিং রিয়েল এস্টেট, হোটেল খাদ্য আর হাসপাতাল নিয়ে ব্যবসা করে থাকে। এই কোম্পানিগুলোর মাধ্যমে তিনি যুক্তরাজ্যের ধনীদের তালিকায় তার নাম আনতে পেরেছেন।

৯:- রাগীব আলী:

রাগীব আলী বিশিষ্ট শিল্পপতি, শিক্ষা অনুরাগী ও সমাজসেবক।তিনি 1938 সালে দশই অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন তার বর্তমান বয়স ৮৫ বছর। তিনি ছোটবেলা থেকেই ইংল্যান্ডে বসবাস করে এবং সেখান থেকেই তার গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করেছেন। কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের মাধ্যমে তিনি আজকের এই পজিশনে এসেছেন। দেশের বেশিরভাগ চায়ের চাহিদা মিটিয়ে থাকে রাগীব আলীর চায়ের কোম্পানি।

বর্তমানে তার মোট সম্পদের পরিমাণ ৩৭০ মিলিয়ন ইউএস ডলার যা বাংলা টাকায় ৩৭০০ কোটি টাকারও বেশি। রাগীব আলী যেমন অর্থ কামিয়েছেন তেমনি শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও করেছেন। এরমধ্যে রয়েছে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, সাউথ ইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়, রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ, লিডিং ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি।
এছাড়াও প্রায় ২০০টি শিক্ষাও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নির্মাণের পেছনে তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। বর্তমানে তার চারটি বিশাল চা বাগান রয়েছে যার প্রতিটির মূল্য ২০০ কোটি টাকা প্রায়। উপমহাদেশের সবচাইতে পুরাতন চা বাগান মালিনীছড়ার বর্তমান মালিক তিনি।

১০:- সাকিব আল হাসান:

বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান বাংলাদেশের সেরা ধনীদের তালিকায় থাকবে এটাই স্বাভাবিক। সাকিব আল হাসানের অনেক ধরনের বিজনেস এবং ইনভেস্টমেন্ট রয়েছে। আর সেখান থেকেই সাকিব আল হাসান টাকা আয় করে সেরা ধনীদের তালিকায় এসেছে।


সাকিব আল হাসান ১৯৮৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন তার বর্তমান বয়স ৩৬ বছর। বর্তমানে তিনি ঢাকার অভিজাত এলাকায় বসবাস করেন। তার মোট সম্পদের পরিমাণ ৩৫০ মিলিয়ন ইউএস ডলার যা বাংলাদেশী টাকায় ৩৫০০ কোটি টাকা প্রায়। সাকিব আল হাসান একজন ভালো ক্রিকেটার হওয়ার পাশাপাশি একজন সফল ব্যবসায়ী। তার চিংড়ি মাছের ব্যবসার পাশাপাশি গরুর খামার রয়েছে। দেশে-বিদেশে মিলে তার 75 টি রেস্টুরেন্ট রয়েছে। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন পণ্যের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে কাজ করে থাকেন। যেখান থেকে তিনি মোটা অংকের টাকা আয় করেন।

১১:- শওকত আলী চৌধুরী:

শওকত আলী চৌধুরী চট্টগ্রামের একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। তার মোট সম্পদের পরিমাণ 275 কোটি টাকা। তিনি ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের ডিরেক্টর। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যাচেলর অফ অফ আর্টস কমপ্লিট করেন।
তিনি শিপ রিসাইক্লিং, গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি, রিয়েল এস্টেট, ইন্সুরেন্স কোম্পানি, কন্টেইনার টার্মিনাল এন্ড হ্যান্ডেলিং, টি প্লান্টেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন ইত্যাদি ব্যবসার সাথে জড়িত।

১২:- সাইফুল ইসলাম:

সাইফুল ইসলাম নাভানা গ্রুপের চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম কামালের ছেলে। তার মোট সম্পদের পরিমাণ 270 কোটি টাকা। বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকেই তিনি তার বাবার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নাভানা গ্রুপে যোগদান করে।
তিনি ২০০০ সালে নাবানা লিমিটেডের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। নাভানা রিল স্টেট, নাভানা সিএনজি, নাভানা কনস্ট্রাকশন লিমিটেড ইত্যাদি পরিচালনায় তিনি ভূমিকা রেখে আসছেন।

১৩:- মোয়াজ্জেম হোসেন:

মোয়াজ্জেম হোসেন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সেই সাথে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের ভাইস প্রেসিডেন্ট। মোয়াজ্জেম হোসেন হুসাইন মিটার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবং সিটি লিংক অ্যাপার্টমেন্ট লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক। দেশে এবং বিদেশে বিভিন্ন জায়গায় তার ব্যবসা ছড়িয়ে আছে।

১৪:-আফরোজা বেগম:

বাংলাদেশের শীর্ষ ধনীদের তালিকায় আফরোজা বেগম অন্যতম। তার মোট সম্পদের পরিমাণ ১৫৮ কোটি টাকা।

১৫:- আকিজ পরিবার:

এই পরিবারের ৫ সদস্য, শেখ বশির উদ্দিন, শেখ জামাল উদ্দিন, শেখ শামীম উদ্দিন, শেখ জসীমউদ্দীন ও শেখ নাসির উদ্দিন প্রত্যেকেই 140 কোটি টাকার পরিমান সম্পদের মালিক। আকিজ গ্রুপের, সিগারেট বিড়ি, প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিং, টেক্সটাইল, ফার্মাসিটিক্যাল, চারমা শিল্প ও রিয়েল এস্টেট ইত্যাদি ব্যবসা রয়েছে। Read more Articles

১৬:- সৈয়দ আবুল হোসেন:

সৈয়দ আবুল হোসেন একজন রাজনীতিবি, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও শিক্ষা অনুরাগী। তিনি পরপর চারবার মাদারীপুর ৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছে। ২০০৯ সালে তিনি যোগাযোগ মন্ত্রী ছিলেন। তিনি ১৯৫১ সালের ১ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন তার বর্তমান বয়স 72 বছর। তিনি 1974 সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।

সৈয়দ আবুল হোসেন কর্মজীবনের শুরুতে চাকরি করলেও পরবর্তীতে তিনি ব্যবসা শুরু করেন। তিনি সাহকো ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড এবং সাহকো এনজিওর প্রতিষ্ঠাতা। এশিয়ার বোযাও ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন তিনি। বিশ্ব ব্যাংক ১৯১২ সালে তার বিরুদ্ধে পদ্মা সেতুর দুর্নীতিতে অভিযোগ তুলেছিল কিন্তু তা অবশেষে প্রমাণিত হয়নি। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মতে তার মোট সম্পদের পরিমাণ এক বিলিয়ন ইউএস ডলার যা বাংলা টাকায় ১০০০০ কোটি টাকা প্রায়।

১৭:-এম এ খালেক:

এমএ খালেক প্রাইম ব্যাংকের পরিচালক। তার মোট সম্পদের পরিমাণ 140 কোটি টাকা। ২১ বছর সফলভাবে ব্যবসা করে তিনি প্রাইম ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, প্রাইম ইন্সুরেন্স লিমিটেড, ফারইস্ট ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, প্রাইম সিকিউরিটিজ লিমিটেড, প্রাইম প্রোডেনশিয়াল ফান্ড লিমিটেড সহ বেশ কিছু সফল প্রতিষ্ঠানের মালিক হন।

১৮:- মনজুরুল ইসলাম:

মনজুরুল ইসলাম বাংলাদেশের শীর্ষ ধনীদের তালিকায় নিজের নাম করে নিয়েছে। তার মোট সম্পদের পরিমাণ 135 কোটি টাকা।

১৯:- মহিউদ্দিন খান আলমগীর

মহিউদ্দিন খান আলমগীর সাবেক সরকারি কর্মকর্তা, মন্ত্রী, লেখক, সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ। ২০১২ সালে তিনি বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। মহিউদ্দিন খান আলমগীরকে গঙ্গা পানি চুক্তি ও পার্বত্য শান্তি চুক্তির প্রণেতা বলা হয়। তিনি ১৯৪২ সালে চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন তার বর্তমান বয়স ৮১ বছর। মহিউদ্দিন খান আলমগীর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন ও বস্টন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বিভিন্ন ওয়েবসাইট এর মতে বর্তমানে তার মোট সম্পদের পরিমাণ 410 মিলিয়ন ইউএস ডলার যা বাংলা টাকায় ৪১০০ কোটি টাকার মত।

২০:- নজরুল ইসলাম মজুমদার:

নজরুল ইসলাম মজুমদার নাসা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও মালিক। তার মোট সম্পদের পরিমান 130 কোটি টাকা।

আরো পড়ুন:

পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম

Nawshin Kotha

I am Nawsin Hasan Kotha. I am Living in USA. I am a SEO expert.

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button